শুক্রবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

দৈনন্দিন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

> সেভিং সাবানের উপাদান হলো : কষ্টিক পটাশ ও ষ্টিয়ারিক এসিড।
> দেয়াশলাই শিল্পে যে মৌলটি ব্যবহৃত হয় : ফসফরাস।
> চুনের পানি ঘোলা হয় : কার্বন ডাই-অক্সাইডের কারণে।
> পঁচা ডিমের গন্ধের জন্য দায়ী : হাইড্রোজেন সালফাইড।
> মহাবিশ্বের যে কোন দুটি কণার মধ্যকার আকর্ষণ বল হলো : মহাকর্ষ বল।
> তাপমাত্রার একককে বলে : কেলভিন।
> সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয় : প্রতিধ্বনির সাহায্যে।
> ডায়নামোতে শক্তির যে রূপান্তর ঘটে : যান্ত্রিকশক্তি থেকে তড়িৎশক্তি।
> আন্তর্জাতিক পদ্ধতিতে কাজের একক : জুল(j)।
> বাতাসের তাপমাত্রা কমে গেলে : আর্দ্রতা কমে যায়।
> যে রশ্মির কোন ভর নেই : গামা।
> তাপ প্রয়োগে সবচেয়ে বেশি প্রসারিত হয় : বায়বীয় পদার্থ।
> গাছের পাতা হলুদ হয়ে যায় : নাইট্রোজেনের অভাবে।
> শ্বসনে উদ্ভিদ ত্যাগ করে : কার্বন ডাই-অক্সাইড
> সর্বপ্রথম রেশম চাষ হয় : চীনে।
> শ্বসনে উদ্ভিদ গ্রহণ করে : অক্সিজেন
> জড় ও জীবের মধ্যে সেতু বন্ধন হিসেবে বিবেচনা করা হয় : ভাইরাস কে।
> পেঁচা দিনে দেখতে পায় না যে জন্য : পেঁচার চোখে রডসের সংখ্যা বেশি কিন্তু কোমসের সংখ্যা কম।
> নিউরন হলো : স্নায়ুতন্ত্রের একক।
> চোখ মেলে ঘুমায় : মাছ।
> গ্রন্থিরাজ বলা হয় : পিটুইটারিকে।
> বহুকোষী প্রাণি নয় : অ্যামিবা।
> প্রাকৃতিক লাঙ্গল বলা হয় : কেঁচোকে।
> প্রতি মিনিটে পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ মানুষের হৃদস্পন্দন করে : ৭২ বার।
> যে জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় : রেনিন।
> ম্যালেরিয়া যে ধরনের জীবাণু : পরজীবী।
> ধমনী বহন করে : অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত।
> যে গ্রুপের রক্ত সর্বজনীন গ্রহীতা : AB গ্রুপ।
> যে গ্রুপের রক্ত সর্বজনীত দাতা : O গ্রুপ।
> দেহের রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে : অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিতে তৈরি হরমোন।
> মানব দেহে হাড় আছে : ২০৬টি।
(নোট : মানব দেহের ২০৬টি অস্থির সংখ্যা হল করোটিতে ২২টি, দুই পায়ে ৬০টি, উরু ফলক ১টি, শ্রেণিচক্রে ২টি, দুই ঊর্ধ্ব বাহুতে ৬০টি, বক্ষ পিঞ্জিরে ২৪টি, কাঁধে ৪টি, মেরুদন্ডে ৩৩টি।)

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন