(নিজের সুবিধা মতো পড়তে শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রাখুন)
☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼
* বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করা হয় - ৫ জুন
* দুর্যোগের ঝুঁকি কমানোর ব্যবস্থাকে বলে- দুর্যোগের প্রস্তুতি।
* জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে - প্রাকৃতিক পরিবেশ।
* পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য দেশে বনভূমি থাকা দরকার- মোট আয়তনের শতকরা ২৫ ভাগ।
* গ্রিন হাউজ ইফেক্ট বলতে বুঝায়- তাপ আটকে পড়ে সার্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি।
* গ্রিন হাউজে গাছ লাগানো হয়- অত্যধিক ঠাণ্ডার হাত থেকে রক্ষার জন্য।
* গ্রিন হাউজ ইফেক্টের পরিণতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুতর ক্ষতি- নিুভূমি নিমজ্জিত হবে।
* বায়ুমণ্ডলের ওজোনস্তর অবক্ষয়ে সর্বোচ্চ ভূমিকা - ক্লোরোফ্লোরো কার্বনের (সিএফসি)।
* ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC)- ওজোনস্তর ধ্বংস করে।
* ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC) ওজোনস্তর ধ্বংসের কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়- ১৯৭৩ সালে।
* জীবজগতের সবচেয়ে ক্ষতিকারক রশ্মি- গামা রশ্মি।
* জীবাশ্ম জ্বালানি দহনের ফলে বায়ুমণ্ডলে সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পায় -কার্বন ডাই-অক্সাইড।
* বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের স্বাভাবিক পরিমাণ- ০.০৩ শতাংশ।
* বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ২৫%-এর বেশি হলে- কোন প্রাণী বাঁচতে পারে না।
* বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ- গাছপালা কমে যাওয়া।
* এসিড বৃষ্টি হয় বাতাসে - সালফার ডাই-অক্সাইডের আধিক্যে।
* গাড়ি থেকে নির্গত কালো ধোঁয়ায় থাকে- বিষাক্ত কার্বন মনোক্সাইড গ্যাস।
* ই-৮ হল- পরিবেশ দূষণকারী ৮টি দেশ।
* আদর্শ মাটিতে জৈব পদার্থ থাকে- ৫%।
* ওজোন গ্যাসকে ভাঙতে সাহায্য করে- ক্লোরিন।
* ওজোন স্তরে সবচেয়ে ক্ষতি করে- ক্লোরিন।
* ইকোলজির বিষয়বস্তু হল- প্রাণিজগতের পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজনের উপায় নির্দেশ।
* প্রাকৃতিক পরিবেশ দূষণের জন্য সবচেয়ে বেশী দায়ী - মানুষ।
* সর্বপ্রথম পানি দূষণকে সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন - হিপোক্রেটিস।
* যে দূষণ প্রক্রিয়ায় পৃথিবীর মানুষ সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয় - পানি।
* সাগরের পানি তেল দ্বারা দূষিত হলে- অক্সিজেন তৈরি কম হয়।
* পরিবেশ দূষণের ফলে প্রধানত হতে পারে- উচ্চ রক্তচাপ।
* ১৮৯৬ সালে গ্রিন হাউজ শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন- সুইডিস রসায়নবিদ সোভনটে আরহেনিয়াস।
* শব্দের মাত্রা যে পরিমাণের বেশি হলে তাকে শব্দ দূষণ বলে - ৮০ ডেসিবল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন